২৯ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, বিভাগীয় গোয়েন্দা কার্যালয়, চট্টগ্রামের উপপরিচালক Humayun Kabir Khondakar এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং পরিদর্শক এস এম আলম খান এর নেতৃত্বে ডিএনসি চট্টগ্রাম গোয়েন্দার একটি বিশেষ টিম সর্বমোট ৩৯০০(তিন হাজার নয় শত) পিস মিথাইল এ্যামফিটামিন মিশ্রিত মাদকদ্রব্য ইয়াবা সহ ২ জন মাদক পাচারকারীকে হাতেনাতে গ্রেফতার করেছে।.
আসামীরা হলেন ১) আব্দুর রহিম (২৮) , পিতাঃ মৃত নুরুল ইসলাম, সাং- হোল্ডিং নং ১২৬১,নয়াপাড়া,মধ্য ওয়ার্ড নং-৫,হোয়াইক্যং ইউ.পি, থানাঃটেকনাফ, জেলাঃ কক্সবাজার,। ২) মো:মতিউর রহমান (৪২), পিতা: আফতাব উদ্দিন, স্থায়ী সাং-কেন্দুয়া, থানা: তারাকান্দা, জেলা: ময়মনসিংহ, বর্তমানে - উল্লাপাড়া, (কাশেম সদাগরের বাড়ী),থানা: চন্দনাইশ জেলা:চট্টগ্রাম। ডিএনসি গোয়েন্দা টিমের সদস্যরা বুধবার বেলা -১০:১৫ ঘটিকায় চট্টগ্রাম মহানগরের বাকলিয়া থানাধীন মাহ আমানত সংযোগ সড়কের ফুলকলি ফুডস ফ্যাক্টরীর বিপরীতে রাস্তা হতে ১ নং আসামী আব্দুর রহিম (২৮) কে ২৯০০ (দুই হাজার নয়শত) পিস এবং .
এবং একই টিম বেলা ১১.১৫ ঘটিকায় চকবাজার থানাধীন মেহেদীবাগ ম্যাক্স হাসপাতালের সামনে হতে অপর আসামী মো: মতিউর রহমান (৪২) কে ১০০০ পিস মিথাইল এ্যামফিটামিন মিশ্রিত ইয়াবা সহ সর্বমোট ৩,৯০০ (তিন হাজার নয়শত ) পিস ইয়াবাসহ সহকারে হাতেনাতে গ্রেফতার করে। .
আসামীগণ ইয়াবা গুলো কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত হতে ইয়াবা কৌশলে সংগ্রহ করে চট্টগ্রাম শহরে ইয়াবাগুলো সরবরাহ দেয়ার জন্য আসছিল। আসামীগণ পরস্পরের সাহায্য ও সহযোগীতায় ইয়াবা সরবরাহ ও বিক্রয় করে। চট্টগ্রাম ডিএনসি গোয়েন্দা কার্যালয়ের পরিদর্শক এস এম আলম খান এবং উপ-পরিদর্শক মোহাম্মদ টিপু সুলতান বাদী হয়ে আসামীদের বিরুদ্ধে ইয়াবা সংরক্ষণ ও ধারনের অপরাধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন,২০১৮ এর সংশ্লিষ্ট ধারায় যথাক্রমে চট্টগ্রাম মহানগরের বাকলিয়া ও চকবাজার থানায় পৃথক ২টি নিয়মিত মামলা দায়ের করে। গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।. .
ডে-নাইট-নিউজ / jisan
আপনার মতামত লিখুন: